কাকে ঠিক কেমন দেখে
বুঝতে পারা শক্ত খুবই
মনে হয় সব কিছুই আজগুবি আজগুবি।
শক্তির পার্থক্যকারি, হরিগান জপি
নেতার আগা পিছে দেখে নাই, সাথ্যসিদ্ধির লাগি।
মজলুমেরে গিলছে ডহরে-পোহরে,
ডাক ছারি মোর লাগি ‘পিছুপা সরতে নাই’,
দলনেতার সক্রিয়তার ভুমি,তুমি নেতার লাগি
জীবন্ত লাশের গন্ধ শুকো!?
অন্ধের মতো ভক্তি ভরে পুজো,
যেমনটা গুল্মের লতা সবুজ পাতার
বটবৃক্ষে জর্জরিত।
তুমি কার লাগি,হয়েছ আত্মত্যাগী?
মেহনতির জীবন আজ কাঁদে,
কাঁদে মানবতা —
তোমার বিবেকের বারুদঘর কোন্ ঠাসা
টিকটিকি সাজে, দেওয়ালে দেওয়ালে।।
আমার গর্ব করা সাজে-এহেন ফাকে
নেতার নামে,সামনের ওই আড়ালটাতে,
নেতা কে? ঐশী কমনীয় রমণীর
পূজনীয় সাজি হাতে
অবাদে কু-কৌশলে মোর্চে,
অবাদে কু-ছায়ায় আলো ঢাকছে
আর আঁধার নামছে।
হায় রে আমার বাড়িয়ে বলা সাজে!?
হক কথা কয়,নেতা কে?
গুণ কি তাহার এমন আছে—
যেমন থাকে সৎ মানুষের সদুপদেশ;
মানুষ ভাবে বেপরোয়ার পাঠশালা।
এমন নেতাও আছে- স্বার্থসিদ্ধির লোভে
সারা মোহ ত্যাগ করে।।